টক দই খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা
আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আমাদের আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানাবো টক দই খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। আপনি যদি নিয়মিত আপনার খাদ্য তালিকায় টক দই রাখতে পারেন তবে আপনার নানা রকম শারীরিক উপকার মিলবে কারণ টক দইয়ের ম্যাগনেসিয়াম জিংক এবং সেলেনিয়ামের কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীরে।
আপনি কি অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় ভুগছেন তবে আপনার খাদ্য তালিকায় নিয়মিত টক দই রাখতে পারেন কারণ পেটের সমস্যা ও ওজন নিয়ন্ত্রণে টক দই অনেক উপকারে আসে। এছাড়াও প্রতি এক কাপ টক দই থাকে ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম যা আপনার হাড় গঠনের সাহায্য করে।ভূমিকাঃ
আপনি যদি নিয়মিতভাবে টক দই খেতে পারেন তবে টক দই থাকা ম্যাগনেসিয়াম জিংক এবং সেলেনিয়াম আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। এবং পেটের নানা রকম সমস্যা দূর করবে এছাড়াও আপনি যদি আপনার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় টক ধরে রাখতে পারেন তবে আপনার পেটের সমস্যা তো দূরে রাখবেই আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ ও শরীর ঠান্ডা রাখবে টক দই।
রয়েছে বিভিন্ন উপকারী ব্যাকটেরিয়া প্রোটিন ভিটামিন মিনারেল ও ফসফরাসের মতো পুষ্টি উপাদান যা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরের হাড় গঠনে সাহায্য করে। যারা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত টক দই খেতে পারেন কারণ আপনি যদি নিয়মিত টক দই খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলেন তবে টক দই পেটের সমস্যা নিরসন করবে ও আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
টক দই খাওয়ার উপকারিতাঃ
আপনি যদি আপনার খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন টক দই রাখতে পারেন তবে নানারকম উপকারিতা মিলবে আপনার শরীরে। কারণ আপনি যদি নিয়মিত ভাবে রক্তই খেতে পারেন তবে আপনার শরীরকে রোগমুক্ত রাখতে সাহায্য করবে। চলুন নিম্নে জেনে নেই টক দই খাওয়ার উপকারিতা গুলো-
হাড় ও দাঁত মজবুত করেঃ
টক দই নিয়মিত খেলে আপনার হাড় ও দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করবে কারণ টক দই রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের একটি সমৃদ্ধ উৎস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডব্লু ই এইচ ও পরামর্শ দেয় যে, প্রচুর পরিমাণে খনিজ গুড়ি হাড় রয়েছে যার কারণে মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
হজম শক্তির উন্নতি ঘটায়ঃ
আপনি যদি নিয়মিত টক দই খেতে পারেন তবে আপনার মাইক্রো বায়োম হজম ও প্রয়োজনীয় পুষ্টি শোষণ এবং গ্যাস্টইন টু স্টাইনাল সমস্যা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। টক দই নিয়মিত খেলে আপনার শরীরের ব্যাকটেরিয়া ভারসাম্য রক্ষা করবে এবং হজমে উন্নতি করতে সাহায্য করবে এছাড়াও টক দই পেট ফাঁপা কোষ্ঠকাঠিন্য এবং এর মত সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে।
চুল ভালো রাখেঃ
টক দই চুল ভালো রাখে কারণ টক দই রয়েছে উচ্চমাত্রার প্রোটিন ভিটামিন এবং খনিজ যা আপনার চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। আপনি যদি টক দই চুলে নিয়মিত ব্যবহার করেন তবে চুলকে মজবুত করবে এবং চুল পড়া রোধ করবে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ
টক দই নিয়মিত খেলে টক দইয়ে থাকা প্রবায়োটিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া এন্টিবডির উৎপাদনকে উদ্বেলিত করে এবং ইউনিয়ন কোর্সকে সক্রিয় করে শরীরের সংক্রমণ এবং রোগ সৃষ্টিকারী এজেন্ট এর বিরুদ্ধে লড়াই করে। আপনি যদি নিয়মিত আপনার খাদ্য তালিকায় টক দই রাখতে পারেন তবে আপনাকে নানারকম রোগ থেকে মুক্তি দেবে।
ওজন কমায়ঃ
টক দই ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করতে পারে। টক দইয়ের উচ্চ প্রোটিন সামগ্রিক দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরিয়ে রাখতে সাহায্য করে যা আপনার অতিরিক্ত ক্ষুধা এবং অতিরিক্ত খাওয়া রোধ করবে। আপনি যদি অতিরিক্ত ওজনে চিন্তিত হন তবে আপনার ডায়েটে যোগ করুন টক দই এটা আপনি নিয়মিত খেলে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
হাটের সমস্যা দূর করেঃ
আরে নানা রকম সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় টক দই খেলে। টক দই হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে অবদান রাখতে পারে। কারণ আপনি যদি নিয়মিত টক দই খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন তবে আপনার রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা পাবেন।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ
আপনি যদি নিয়মিত টক দই খান তবে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে এবং আপনার শরীরে হাইড্রেটের মাত্রা বৃদ্ধি করবে এবং হজম কে ধির করে দেবে। টক দই ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী কারণ এটি গ্লুকোজের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং রক্তের শর্করার ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
টক দই খাওয়ার অপকারিতাঃ
যেকোনো জিনিসই মাত্র অতিরিক্ত খেলে উপকারের বদলে অপকারই বেশি পাওয়া যায়। তেমনি টক দই যদি আপনি মাত্র খেয়ে ফেলেন তবে পেট ফাঁপা, ওজন বৃদ্ধি হওয়া, হাঁটুতে ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে আপনার শরীরে। কারণ টক দইয়ে প্রচুর পরিমাণে লেটেস্ট এনজাইম রয়েছে যার কারণে সহজে হজম হতে পারে না এবং শরীর ফুলে যায় ও গ্যাসের সমস্যা বাড়তে থাকে। চলুন নিম্নে জেনে নেই টক দই খাওয়ার অপকারিতা গুলো-
ওজন বৃদ্ধিঃ
আপনি যদি পরিমানের চেয়ে টক দই খেয়ে ফেলেন তবে আপনার ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকবে। কারণ টক দইয়ে চর্বির পরিমাণ খুব বেশি থাকে এবং আপনি যখন সেটা অতিরিক্ত পরিমাণে খেয়ে ফেলবেন তখন আপনার অতিরিক্ত ওজন বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করবে। আপনি যদি বাইরে থেকে দই কেনেন তাহলে অবশ্যই ফ্যাটের মাত্রা কতটা রয়েছে তা দেখে কিনুন এবং ক্যালরিযুক্তদের পরবর্তীতে প্রোটিন যুক্ত দই কিনুন এবং সেটা খান।
পেট ফাঁপাঃ
টক দইয়ে প্রচুর পরিমাণে ল্যাকটোজ পাওয়া যায় এই ল্যাকটোজ হলো একটি দুধের চিনি যা শরীরে উপস্থিত ল্যাকটোজ এনজাইম এর সাহায্যে পরিপাক হয়। শরীরে যখন লেক্টনেস এনজাইমের ঘাটতি হবে তখন ল্যাকটোস সহজে হজম হতে পারবে না এবং শরীর ফুলে যাবে এবং পরবর্তীতে সেটা গ্যাসের সমস্যাও বাড়াতে পারে।
হাঁটুতে ব্যথাঃ
প্রচুর পরিমাণে উন্নত গ্লাইকেশন থাকে যার কারণে হাড়ের ঘনত্ব কমতে শুরু করে এবং হাটু ব্যথা সমস্যা বাড়তে পারে। এমন পরিস্থিতিতে জাদের বাতের ব্যথা রয়েছে তারা টক দই না খাওয়াই উচিত কারণ টক দই খেলে আপনার বাতের ব্যথা বাড়তে পারে।
টক দই খাওয়ার নিয়মঃ
আপনি যদি মনে করেন টক দই খেলেই উপকার মিলবে তবে সেটা ভুল। আপনি টক দই কোন সময় খাবেন এবং কতটা পরিমাণে খাবেন সেটা আগে জানতে হবে আপনাকে তা না হলে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হবে আপনার। চলুন নিম্নে জেনে নেই টক দই খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে-
- আমরা সকলেই কমবেশি টক দই খেয়ে থাকি। কারণ টক দই শরীরে নানা রকম উপকার করে কিন্তু আমরা কি সকলেই জানি এই টক দই কখন খেতে হবে এবং কতটা পরিমাণে খেতে হবে। শরীর সুস্থ রাখার জন্য টক দই এর কোন বিকল্প নেই আপনি সকালে খাবারের সঙ্গে কিংবা দুপুরের খাবারের পর টক দই খেলে আপনার পেট ঠান্ডা থাকবে এবং আপনার শরীরকে রোগ মুক্ত রাখতে সাহায্য করবে।
- আপনি যদি আপনার শরীরকে সারা বছরই ফিট রাখতে চান এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চান আপনার শরীরে তবে টক দই আপনি প্রতিদিন দুপুরের দিকেই খাওয়ার অভ্যাস করে তুলতে পারেন।
- শরীরে রোগের সঙ্গে লড়াই করে শক্তি যোগায় টক দই। আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে এবং শরীরকে রোগ প্রতিরোধ মুক্ত রাখতে আপনার প্রতিদিনের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় টক দই রাখুন। এছাড়াও আপনি যদি নিয়ম করে টক দই খান তবে শীতকালীন অনেক রোগ থেকে আপনি মুক্তি পাবেন।
- আপনি কি রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন তবে আর চিন্তা নেই কারণ টক দই খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলার সঙ্গে সঙ্গে আপনার রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে এবং আপনাকে বাড়তি কোন ওষুধ খেতে হবে না রক্তচাপ কমানোর জন্য। কারণ নিয়মিত টক দই খাওয়ার কারণে আপনার দেহের রক্তচাপের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে।
- আপনি কি পেটের সমস্যায় ভুগছেন তবে টক দই রয়েছে প্রবায়োটিক উপাদান এই উপাদান আপনার পেটের খেয়াল রাখবে এবং টক দইয়ে থাকা এন্টি ইনফ্লামেন্টারি উপাদান হজমের নানারকম সমস্যা থেকে আপনাকে মুক্তি দেবে।
টক দই এর পুষ্টিগুণঃ
টক দইএ রয়েছে নানা রকম পুষ্টিগুণ, যেগুলো আমরা অনেকেই জানিনা সেজন্য আমাদের আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তবে আপনি জানতে পারবেন টক দই এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। চলুন আর দেরি না করে নিম্নে জেনে নেওয়া যাক টক দই এর পুষ্টিগুণ গুলো-
- প্রতি এক কাপ টক হয়ে রয়েছে প্রায় ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম হার গঠনের সহায়তা করে।
- টক দই রয়েছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম,ভিটামিন বি- সিক্স, টুয়েলভ, পটাশিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,ফসফরাস ইত্যাদি।
- টক দইয়ে খনিজ উপাদান ও ভালো ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- প্রোটিনের মাত্রা বেশি থাকায় আপনার ক্ষুধা ভাব কমায় ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে টক দই।
- এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে ফলে আপনার বয়সের ছাপ দূর করে।
- টক দই এ ভালো ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যার কারণে আপনার অন্ত্র সুস্থ রাখে।
- টক দই প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ যা পেটের নানান সমস্যা দূর করে।
ত্বক ও চুলের যত্নে টক দইঃ
আপনি যদি আপনার ত্বক ও চুলের যত্ন নিতে চান তবে টক দই ব্যবহার করতে পারেন ত্বক ও চুলে। চলুন নিম্নে জেনে নেই চুল ও ত্বকের যত্নে টক দই কিভাবে আপনি ব্যবহার করবেন।
উপকরণঃ টক দই ও হলুদ গুঁড়া।
তৈরি ও ব্যবহার পদ্ধতিঃ
একটা পরিষ্কার পাত্রে দুই চা চামচ টক দই এর সাথে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করুন। হলুদ আর টক দইটা এমন ভাবে মিশাতে হবে যাতে করে সেটা একটা টেস্টের আকার ধারণ করে। এবার আপনি সেই হলুদ ও টক দই এর মিশ্রণটি আপনার মুখ এবং রোদে পোড়া অংশে ভালোভাবে মেখে নিন এবং ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ভালোভাবে সেটা ধুয়ে ফেলুন ঠান্ডা পানি দিয়ে। আপনি যদি এই প্যাকটি নিয়মিত ব্যবহার করেন তবে আপনার দ্রুত শরীরের রোদে পোড়া ভাব এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
উপকরণঃ টক দই, এলোভেরা ও মধু।
তৈরি ও ব্যবহার পদ্ধতিঃ
একটি পরিষ্কার পাত্রে টক দই ও অ্যালোভেরা একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট তৈরি করে তাতে একটু সামান্য মধু দিয়ে চুলে হালকা গরম তেল মালিশ করে তারপরে আপনার মাথার ত্বকে একটি সম্পূর্ণভাবে লাগাতে হবে। ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রনটি আপনি যদি নিয়মিতভাবে আপনার চুলে ব্যবহার করতে পারেন, তবে আপনার চুলের আদ্রতা বজায় রাখবে এবং চুল পড়া দূর করবে চুল ঘন ও মসৃণ করতে সাহায্য করবে।
শেষ কথাঃ টক দই খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা
পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, আপনি যদি দই খেতে চান তবে অবশ্যই টক দই খেতে পারেন কারণ টক দই রয়েছে অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা। প্রতিদিন আপনি যদি টক দই খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন তবে আপনার শরীরে অনেক রোগ প্রতিরোধ হবে। বিশেষজ্ঞরা বলেন নিয়মিত টক দই খেলে পেটের সমস্যা কমে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আপনারা যারা এতক্ষণ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়েছেন তাদেরকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তবে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন। এবং আমাদের আজকের আর্টিকেলের মাঝে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তবে অবশ্যই আপনার মহামূল্যবান কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানাবেন, যাতে করে আমরা সেই ভুলগুলো সংশোধন করতে পারি। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট টু ভিজিট করুন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url