টিউমার হওয়ার কারণ কি কি?- টিউমার প্রতিরোধের ঘরোয়া উপায়
প্রিয় পাঠক পাঠিকা, আপনি কি জানেন টিউমার কি?, টিউমার হওয়ার কারণ, লক্ষণ এবং টিউমার প্রতিরোধের ঘরোয়া উপায় কি? বা এই সম্পর্কে জানার জন্য গুগলে সার্চ করেছেন? তাহলে আপনি সঠিক স্থানেই এসেছেন।
কারণ, আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো, টিউমার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাই আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে, চলুন আমরা দেখে নেই টিউমার সম্পর্কে-
টিউমার কি?- What is a tumor?
টিউমার বা গাঁট হলো শরীরের বিশেষ কোন অংশে অস্বাভাবিক বেড়ে উঠা কোন কোষ, যা দেখতে ফোলে ওঠার মত এবং শক্ত। টিউমার বা গাঁট সাধারণত ২ ধরণের হয়ে থাকে, যেমন- বেনাইন (benign) এবং ম্যালগন্যান্ট (malignant)।বেনাইন (benign) টিউমার বা গাঁট যদিও কোন ক্যানসার নয় এবং এটি সাধারণত শরীরের অন্য কোন অংশে ছড়িয়ে পড়ে না। তবে, ম্যালিগন্যান্ট (malignant) বা গাঁট অনেক সময়, কারণ হয়ে দাড়াতে পারে ক্যানসারের এবং এটি ছড়িয়ে পড়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে।
টিউমার হওয়ার কারণ কি কি?- What are the causes of tumors?
টিউমার বা গাঁট হওয়ার কারণ হতে পারে জেনেটিক ফ্যাক্টর, অতিরিক্ত মাদক সেবন, পরিবেশগত দূষণ, অ্যালকোহল সেবন, হরমোনের অস্বাভাবিকতা, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস এবং ভাইরাস সংক্রমণের কারণে। যে সকল কারণে টিউমারের ঝুকি বাড়ে, তা নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-** জেনেটিক কারণ- আমাদের শরীরের বিভিন্ন কোষ নির্দিষ্ট একটি নিয়মে বেড়ে উঠে এবং সেটির পরিমাণ থাকে নিয়ন্ত্রিত। তবে, অনেক সময় কিছু জেনেটিক ভুল বা পরিবর্তন (mutations) ঘটে, যেগুলো ব্যাঘাত ঘটায় কোষের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে। এর ফলে সৃষ্টি হয় টিউমার বা গাঁটের।
** হরমোনের পরিবর্তন- কিছু হরমোন রয়েছে যার মাত্রা শরীরের কোষের বৃদ্ধিতে প্রভাব বিস্তার করে। বিশেষ করে নারীদের প্রস্টেট ক্যানসার বা ব্রেস্ট ক্যানসারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে হরমোনের পরিবর্তন।
** পরিবেশগত কারণে- বিভিন্ন দূষণ, রাসায়নিক দ্রব্য, তীব্র তাপমাত্রা বা অতিরিক্ত সূর্যালোক বাড়িয়ে দিতে পারে টিউমারের সম্ভাবনাকে। এছাড়াও, সিগারেটের ধূমপান বা কিছু রাসায়নিক এর ফলে হতে পারে টিউমার।
** ইনফেকশন- অনেক সময় টিউমার কিছু ভাইরাস এবং ব্যাক্টেরিয়ার কারণে হতে পারে। যেমন- ব্রেস্ট বা জরায়ুর মুখে ক্যানসারের অন্যতম কারণ হতে পারে প্যাপিলোমা ভাইরাস (HPV)।
** অন্যান্য কারণ- টিউমার বা ক্যানসারের অন্যান্য কারণের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো, অস্বাস্থ্যকর জীবনজাপন, অতিরিক্ত মদ্যপান, অনিয়মিত খাবার এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের অস্বাস্থ্যকর পরিবর্তন।
টিউমার হওয়ার লক্ষণ কি কি?- Is the tumor important?
টিউমারের লক্ষণগুলোর মধ্যে সাধারণত দেখা যায়, অস্বাভাবিক গাঁট বা লাম, ত্বকে পরিবর্তন, শরীরের কিছু অংশে ব্যাথা, শরীর দুর্বল, ওজন কমে যাওয়া, অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ, খাবারের প্রতি আগ্রহ না থাকা ইত্যাদি। তবে, এগুলো টিউমারের ধরণ ও অবস্থানভেদে পরিবর্তন হয়। নিম্নে এ সম্পর্কে আরো দেখুন-** গাঁট বা ফুলে উঠা- শরীরের যে কোন স্থানে ফুলে উঠা বা গাঁট দেখা দিতে পারে। এটি টিউমারের প্রথম লক্ষণ এবং সাধারণত এই লক্ষণগুলো বাহ্যিকভাবে দেখা যায়।
** অস্বস্তি বা ব্যথা- টিয়মার বৃদ্ধির কারণে শরীরের অন্য অংশে চাপ সৃষ্টি করে, যার কারণে অস্বস্তি বা ব্যথা হতে পারে। বিশেষ করে, যদি কোন অঙ্গের পাশে থাকে, তাহলে ব্যথা তীব্র হয়।
** অস্বাভাবিক রক্তপাত- টিউমার অনেক সময় সম্পর্কিত হতে পারে রক্তনালীর সঙ্গে, সে কারণে অস্বাভাবিক রক্তপাত ঘটে। বিশেষ করে নারীদের জরায়ু ও স্তনে রক্তপাত হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ বাঙ্গীর পুষ্টি উপাদান উপকারিতা ও অপকারিতা
** অধিক ক্লান্তিভাব- শরীরে যখন টিউমার বৃদ্ধি পেতে থাকে, তখন শরীরের অন্যান্য কার্যক্রমে বাধা তৈরী করতে পারে। ফলে শরীরে ক্লান্তি অনুভব হতে পারে।
** অস্বাভাবিক সিস্টেমিক লক্ষণ- অনেক সময় টিউমার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্রমে প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন- পেটে গ্যাস, শ্বাস কষ্ট এবং গলা খুস খুস করা ইত্যাদি।
** ওজন কমে যাওয়া- ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের বা ক্যান্সারের ক্ষেত্রে খুব দ্রুত কমে যেতে পারে ওজন, যা টিউমারের অন্যতম কারণ হতে পারে।
** অধিক ক্লান্তিভাব- শরীরে যখন টিউমার বৃদ্ধি পেতে থাকে, তখন শরীরের অন্যান্য কার্যক্রমে বাধা তৈরী করতে পারে। ফলে শরীরে ক্লান্তি অনুভব হতে পারে।
** অস্বাভাবিক সিস্টেমিক লক্ষণ- অনেক সময় টিউমার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্রমে প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন- পেটে গ্যাস, শ্বাস কষ্ট এবং গলা খুস খুস করা ইত্যাদি।
** ওজন কমে যাওয়া- ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের বা ক্যান্সারের ক্ষেত্রে খুব দ্রুত কমে যেতে পারে ওজন, যা টিউমারের অন্যতম কারণ হতে পারে।
টিউমার প্রতিরোধের ঘরোয়া উপায়- Home remedies for tumor prevention
টিউমারের চিকিৎসা চিকিৎসকের পরামর্শে সঠিকভাবে করা জরুরী। তবে, বিশেষ কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে, যা সাহায্য করতে পারে শরীরের স্বাস্থ্য। অনেক ক্ষেত্রে এটি, বিশেষ করে লাইট টিউমারের উপসর্গগুলোর উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করতে পারে।
তবে, যদি কেউ এটিকে ক্যানসার বা টিউমার সন্দেহ করেন, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ, ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা শুরু করা খুবই জরুরী। ক্যানসার বা টিউমারের সময়মত শনাক্তকরণ এবং চিকিৎসা করার মাধ্যমে জীবন রক্ষা পাবে। নিম্নে টিউমারের ঘরোয়া চিকিৎসা দেখুন-
** হলুদ- হলুদ অন্যতম একটি উপকারি প্রাকৃতিক উপাদান, যার অন্য নাম "কিউকুরমিন"। হলুদে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি- ইনফ্লামেটরি উপাদান।
** পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা- পানি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এবং বজায় রাখে কোষের স্বাস্থ্য। কারণ, এতে টিউমারের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই, প্রতিদিন নিয়মিত ৮/১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।
** সবুজ সাকসবজি খাওয়া- নিয়মিত সবুজ শাকসবজি খেতে হবে, যেমন পালং, মেথি, লেটুস ইত্যাদি শাক, কারণ, এইসকল সবজিতে পরিপূর্ণ থাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্টে। এগুলো শরীরের বিভিন্ন কোষের পুনর্গঠন এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
** ভিটামিন সি- ভিটামিন সি শরীরের কোষের স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি টিউমারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। কারণ, ভিটামিন সি শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে এবং শরীরের বিভিন্ন কোষের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে ভুমিকা পালন করে।
এর জন্য ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত, যেমন- কমলা, স্ট্রবেরি, আমলকি ইত্যাদি প্রতিদিন খাওয়া প্রয়োজন।
** মধু ও দারুচিনি- মধু এবং দারুচিনি এই দু'টি প্রাকৃতিক উপাদান এক সঙ্গে মিশিয়ে খেলে টিউমার বৃদ্ধি প্রতিরোধ করতে পারে। কারণ, দারুচিনিতে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান এবং মধুতে থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াম গুণাবলী সাহায্য করে টিউমারের বিরুদ্ধে কাজ করতে।
** নিয়মিত ব্যায়াম করা- নিয়মিত হালকা শারীরিক ব্যায়াম, যেমন- হাঁটা- দৌড়ানো, সাঁতার কাটা বা যোগব্যায়াম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং সাহায্য করে টিউমারের উপসর্গকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে।
** বাদাম বা আলমন্ড- প্রাকৃতিকভাবে বাদাম পরিপূর্ণ থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্টে। আর অ্যান্টি অক্সিডেন্টে শরীরের কোষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে টিউমারের বৃদ্ধি রোধে।
** লবঙ্গ- লবঙ্গে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লামেটরী গুণ। তাই, লবঙ্গ প্রতিরোধ করে কোষের ক্ষতি এবং শরীর থেকে দূষিত টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করতে পারে।
তবে, যদি কেউ এটিকে ক্যানসার বা টিউমার সন্দেহ করেন, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ, ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা শুরু করা খুবই জরুরী। ক্যানসার বা টিউমারের সময়মত শনাক্তকরণ এবং চিকিৎসা করার মাধ্যমে জীবন রক্ষা পাবে। নিম্নে টিউমারের ঘরোয়া চিকিৎসা দেখুন-
** হলুদ- হলুদ অন্যতম একটি উপকারি প্রাকৃতিক উপাদান, যার অন্য নাম "কিউকুরমিন"। হলুদে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি- ইনফ্লামেটরি উপাদান।
** পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা- পানি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এবং বজায় রাখে কোষের স্বাস্থ্য। কারণ, এতে টিউমারের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই, প্রতিদিন নিয়মিত ৮/১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।
** সবুজ সাকসবজি খাওয়া- নিয়মিত সবুজ শাকসবজি খেতে হবে, যেমন পালং, মেথি, লেটুস ইত্যাদি শাক, কারণ, এইসকল সবজিতে পরিপূর্ণ থাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্টে। এগুলো শরীরের বিভিন্ন কোষের পুনর্গঠন এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
** ভিটামিন সি- ভিটামিন সি শরীরের কোষের স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি টিউমারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। কারণ, ভিটামিন সি শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে এবং শরীরের বিভিন্ন কোষের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে ভুমিকা পালন করে।
এর জন্য ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত, যেমন- কমলা, স্ট্রবেরি, আমলকি ইত্যাদি প্রতিদিন খাওয়া প্রয়োজন।
** মধু ও দারুচিনি- মধু এবং দারুচিনি এই দু'টি প্রাকৃতিক উপাদান এক সঙ্গে মিশিয়ে খেলে টিউমার বৃদ্ধি প্রতিরোধ করতে পারে। কারণ, দারুচিনিতে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান এবং মধুতে থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াম গুণাবলী সাহায্য করে টিউমারের বিরুদ্ধে কাজ করতে।
** নিয়মিত ব্যায়াম করা- নিয়মিত হালকা শারীরিক ব্যায়াম, যেমন- হাঁটা- দৌড়ানো, সাঁতার কাটা বা যোগব্যায়াম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং সাহায্য করে টিউমারের উপসর্গকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে।
** বাদাম বা আলমন্ড- প্রাকৃতিকভাবে বাদাম পরিপূর্ণ থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্টে। আর অ্যান্টি অক্সিডেন্টে শরীরের কোষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে টিউমারের বৃদ্ধি রোধে।
** লবঙ্গ- লবঙ্গে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লামেটরী গুণ। তাই, লবঙ্গ প্রতিরোধ করে কোষের ক্ষতি এবং শরীর থেকে দূষিত টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করতে পারে।
টিউমার প্রতিরোধে ঘরোয়া উপায়- শেষকথাঃ Home remedies to prevent tumors
টিউমার বা গাঁট শরীরের বিভিন্ন কারণে সৃষ্টি হতে পারে এবং এটি শরীরের যে কোন অংশে উপস্থিত থাকতে পারে। যদিও, টিউমার বা গাঁট প্রতিকারে ঘরোয়া উপায় কিছুটা সাহায্য করে, তবে যদি টিউমার বা ক্যানসার সনাক্ত হয়, তাহলে প্রাথমিক চিকিৎসায় চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী।
টিউমারের ক্ষেত্রে প্রাথমিক দিকে ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা শুরু করলে সুস্থ থাকার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। সঠিকভাবে স্বাস্থ্য সচেতনতা অবলম্বনের মাধ্যমে, টিউমার প্রতিরোধ করে সুস্থ্য জীবনযাপন করা সম্ভব।
প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ, আমরা আশাকরি আপনারা যদি, আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়েন, তাহলে নিশ্চয়ই জেনে গেছেন, "টিউমার কি? এর লক্ষণ, কারণ এবং প্রতিরোধের ঘরোয়া উপায়" সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
টিউমারের ক্ষেত্রে প্রাথমিক দিকে ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা শুরু করলে সুস্থ থাকার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। সঠিকভাবে স্বাস্থ্য সচেতনতা অবলম্বনের মাধ্যমে, টিউমার প্রতিরোধ করে সুস্থ্য জীবনযাপন করা সম্ভব।
প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ, আমরা আশাকরি আপনারা যদি, আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পড়েন, তাহলে নিশ্চয়ই জেনে গেছেন, "টিউমার কি? এর লক্ষণ, কারণ এবং প্রতিরোধের ঘরোয়া উপায়" সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
আরো পড়ুনঃ গরমে তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
যা, আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালোলাগে এবং উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেল পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন, ধন্যবাদ।
যা, আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালোলাগে এবং উপকারি বলে মনে হয়, তাহলে এটি অন্যের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য জানার জন্য আমাদের পরবর্তী আর্টিকেল পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন, ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url